১৯৯৪ সালে প্রথম দেখা…..
প্রথম পরিচয়….
প্রথম দেখাতেই ভালো লাগা
এক অনন্য সাধারণ ব্যক্তি…..
আজিজ আহমেদ চৌধুরী
ও
তাঁর সহধর্মিণী রোকেয়া আজিজ চৌধুরী ।
১৯৯৯ সালে ফেনীর ছাগলনাইয়ায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে কাজ করার সুবাধে
দেশবরেণ্য ব্যতিক্রমধর্মী এ যুগলের সান্নিধ্যে আসার পরম সৌভাগ্য হয়েছিল আমার….
তাঁদের ছোট জামাতা ডঃ আইয়ুব আমার ঘনিষ্ট বন্ধু, আমার ভাই, আমার অতি আপনজন….
আমার জীবনের সুখ দুখের সাথী……
মেয়ের জামাই এর বন্ধু /ভাই, হিসেবে তাঁদের কাছ থেকে যে আদর-স্নেহ, মায়া, মমতা
পেয়েছি তা কখনো ভুলবার নয়…..
শুধু পেয়েছি….
কিছুই দিতে পারিনি…..
কিছুই করতে পারিনি তাঁদের জন্য…..
যে ঋণ কোন কালেই আর শোধ হবার নয়…..
২০১১ সালে মাতৃতূল্য মমতাময়ী খালাম্মাকে হারাই……
সময় কিভাবে উড়ে চলে যায়…..
গতকাল চিরতরে চলে গেলেন দেশবরেণ্য ব্যক্তিত্ব আজিজ আহমেদ চৌধুরী খালু….।
কি হারালাম….
কোন মানুষকে হারালাম…
কোন মাপের
কাকে হারালাম….
ভাবতেই বুকে চিনচিনে ব্যথা পাচ্ছি….
হৃদয় বিদীর্ণ হয়ে যায়……
জানিনা আমার ভাই ডঃ আইয়ুবের মনের উপর দিয়ে কি ঝড় বয়ে যাচ্ছে…..!!
সমাজকে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য মানুষটির অবদান ফেনীবাসী আজীবন
স্মরণে রাখবে।
তিনি অনেক উঁচু মানের মহান এক অনন্যসাধারন ব্যক্তি ছিলেন।
জীবনে এক কানা কড়িও হারাম খাননি কোনদিন….
সমাজ থেকে নেননি…
শুধু দিয়েই গেছেন
অকাতরে উদার হস্তে….
নির্লোভ নিরহংকার সততা দক্ষতা মানবতাবাদী মানবপ্রেমী মহানুভবতার মূর্ত প্রতিক উদার
মনের মহান স্রষ্টার এক অনন্য সৃষ্টি মানবতাবাদী এই মানুষটি ….
“মানুষ মানুষের জন্য – মানুষ মানবতার জন্য “-
মাটি মানুষের এই নেতা জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তার সাক্ষর রেখে গেছেন…..
প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে এ মানুষটির জীবন থেকে অনেক কিছুই শিখার আছে……
একজন মানুষ সৎ জীবনযাপন করে মানুষের সেবা করতে পারে, সমাজের শিক্ষা বিস্তারে ভূমিকা
রাখতে পারে, গরীব দুঃখী মানুষের বিপদে আপদে এগিয়ে আসা, আদর আপ্যায়ন, নম্রতা, ভদ্রতা
বিনয়ী সাদামনের
আকাশ ছোঁয়া উচ্চতায় একজন বিরল মাপের ব্যক্তি…..
কি গুণ ছিল না খালুজীর….!!?
সকল সৎ গুনে গুনান্বিত
একজন ব্যতিক্রমধর্মী মহামানব…. ..
প্রিয় এ মানুষটিকে হারিয়ে আমি বাকরুদ্ধ!
পিতৃহারার কষ্ট অনুভব করছি…..
খালুজির মত নির্লোভ, ত্যাগী সমাজ সংস্কারক ছিলেন বলে আজও সমাজে ন্যায়পরায়নতা রয়েছে।
গতকাল বাদ আসর ফেনীর আলীয়া মাদ্রাসা ময়দান ও বাদে মাগরিব ফুলগাজীতে মরহুমের নামাজে
জানাজায় সর্বস্তরের হাজার হাজার জনতা অংশগ্রহণ করে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
ক্ষণজন্মা মহাপ্রাণ মহাত্মা মহাজন মহান এ পুরুষের শেষ বিদায় অনুষ্ঠানে জানাজায় অংশ
নিতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি।
লাখো জনতার ভক্তি, শ্রদ্ধা, মায়া-মমতা, কোটি গোলাপের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে ফুলগাজীর
আনন্দপুর চৌধুরী বাড়ি জামে মসজিদ সংলগ্ন পারিবারিক কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত
হলেন জনগণের জননেতা মাটি ও মানুষের প্রিয়জন সর্বজন শ্রদ্ধেয় আজিজ আহমেদ চৌধুরী।
মহান আল্লাহপাক আজিজ আহমেদ চৌধুরী-রোকেয়া আজিজ চৌধুরীকে জান্নাতুল
ফিরদাউস নসীব করুন। তাঁদের পরিবারের সদস্যদের এবং আমাদের সকলকে এই দুই মহাত্মার
শূন্যতার কষ্ট ধারণ করার ধৈর্য্য দান করুন।
আমিন ইয়া রাব্বাল আলামিন! গোলাপের মত সুগন্ধি ছড়িয়ে তিনি আমাদের ছেড়ে চলে
গেলেন।
কিন্তু রেখে গেলেন গোলাপের সৌরভ।
সেই সৌরভে সমাজ, দেশ, জাতি সুশোভিত হবে যুগ যুগ ধরে……..
পৃথিবীর বুকে একজন শতভাগ সফল সার্থক লোক ছিলেন…
পরকালে আরো আরো বেশি ভালো থাকবেন খালুজি – দোয়া নিরন্তর।
-মুঃ মোহসিন চৌধুরী
অতিরিক্ত সচিব, বিদ্যুৎ বিভাগ
বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয়।
জনাব আজিজ আহম্মদ চৌধুরী একজন সৎ রাজনীতিবিদ, সাদা মনের মানুষ,
সমাজসেবক ও ভাল মানুষ হিসেবে সমাজে সমাদৃত ছিলেন। তৃণমূল পর্যায়ে ইউনিয়ন পরিষদের একজন সদস্য হিসেবে কর্মজীবন শুরু করে বার বার আনন্দপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে সেরা জনপ্রতিনিধি হিসেবে পুরস্কৃত হন। বিগত সময়ে ২০০১ সালে দলের দু:সময়ে ফেনী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে নেতাকর্মীদের আগলে রেখেছিলেন। পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনার মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে জেলা পরিষদের প্রশাসক নিয়োগ পান।
২০১৭ সালের নির্বাচনে তিনি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। বিগত সাড়ে আট বছর জেলা পরিষদের অর্থায়নে জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে উন্নয়ন করে গরীব-দু:খী মানুষের উপকার করে গেছেন।
ক্ষণজন্মা এ মহৎ ব্যক্তিটির প্রয়ানে দেশ ও জাতির অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। আমি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। মহান আল্লাহর দরবারে দোয়া-প্রার্থনা করি উনি যেন বেহেস্তবাসী হোন। শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর
সমবেদনা জানাই।
আবদুর রহমান বিকম
সাবেক সভাপতি, ফেনী জেলা আওয়ামী লীগ।
চেয়ারম্যান, ফেনী সদর উপজেলা পরিষদ।
চলে গেলেন ফেনী জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আজিজ
আহম্মেদ চৌধুরী। আজ ভোরে তিনি ফেনী ডায়বেটিস হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ
করেন। ছোট ভাই মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয়ায় ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী তার
পরিবারের নয়জন সদস্যকে একসাথে গুলি করে হত্যা করে। এসম্পর্কে তার ছোট ভাই বীর
মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত মেজর জেনারেল আমীন আহম্মেদ চৌধুরী লিখেছেন, “১৯৭১ সালের ১৬
জুন পাকিস্তান সেনাবাহিনী আমার খোঁজে আমাদের গ্রামের বাড়ি রেইড করে। সেদিন
বাড়ির বেশিরভাগ লোক পালিয়ে যায়। কিন্ত আমার দাদা কোথাও যাননি। সেনারা এসে তাকে
জিজ্ঞেস করে, ‘ ‘আপনার নাতি, মানে ক্যাপ্টেন আমীন কোথায়? তিনি উত্তর দেন, আমার নাতি
তোমাদের সঙ্গে চাকরি করে। তোমরা জানো না, আমি জানব কি করে?’ তিনি তাদের সঙ্গে তর্ক
করেন এবং বলেন, ‘আমার নাতির খবর যদি তোমরা না রাখতে পারো, তাহলে আমি আমার নাতিকে
তোমাদের কাছে পাঠিয়েছি কেন?’ তারপর রাগান্বিত স্বরে বলেন, ‘নিজেদের মানুষেরই হিসাব রাখতে পারো না, তোমরা দেশ শাসন করবে কী করে?’ সেখানে আমার ছোট দাদাও ছিলেন। তার বয়স ৮৫ বছর। আর আমার আপন দাদার বয়স ৮৭ বছর। আমার এক মামা এবং জেঠাও ছিলেন। পাকিস্তানিরা তাদের চারজনসহ মোট নয়জনকে একসঙ্গে গুলি করে হত্যা করে। বাকিরা দৌড়ে এসেছিল আমার দাদাকে প্রটেকশন দেয়ার জন্য।”
(১৯৭১ ও আমার সামরিক জীবন, লেখক: আমীন আহম্মেদ চৌধুরী, প্রথমা প্রকাশন)।
স্বাধীনতার পর আজিজ আহমেদ চৌধুরী একনাগাড়ে প্রায় পঁচিশ বছর আমাদের ইউনিয়ন
পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। আমরা তাঁকে ‘গোলাপ’ ভাই ডাকতাম। তবে নির্বাচনে আমরা
বরাবরই তার প্রতিপক্ষের সমর্থক ছিলাম। এজন্য কখনো ব্যক্তিগত সম্পর্ক খারাপ হয়নি। দেখা
হলেই বুকে জড়িয়ে ধরতেন এবং অতীত স্মৃতিচারণ করতেন। বিদায় বেলায় গোলাপ ভাইয়ের
বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি।
-আইয়ুব ভূঁইয়া
বার্তা সম্পাদক
বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)।
আজিজ আহম্মদ চৌধুরী
আমার দেখা অন্যতম সজ্জন ব্যক্তি। ফেনী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান। বড়মাপের এ রাজনীতিবিদ কথায়, চিন্তা-চেতনায় ছিলেন সেসব দুর্লভ রাজনৈতিক ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত, যাদের দেখা সহজে পাওয়া যায় না।
ফেনীতে থাকতে বয়সে, মানে, ব্যক্তিত্বে বিশাল এ মানুষটির সান্নিধ্যে মাঝে মাঝে আসার
সুযোগ হতো। আজ তিনি স্মৃতি হয়ে গেলেন। গতকাল রোববার রাত আড়াইটার দিকে তিনি
ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন। আল্লাহ তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন।
মো. মামুন
সাবেক নির্বাহী কর্মকর্তা
ফেনী সদর উপজেলা।
রাজনীতিতে শুদ্ধাচারের অনুরাগী ফেনী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব আজিজ আহম্মদ
চৌধুরীর মৃত্যুতে শোক ও শ্রদ্ধা!
-সোহেল রানা
সহকারী সচিব
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
সরকারি চাকুরি জীবনে প্রথম পোস্টিং ছিল ফেনী। সম্পূর্ণ অপরিচিত একটি শহরে পেশাগত
জীবনের সূচনা হতে যাচ্ছে। যে কোনো অপরিচিত যায়গায় হুট করে বাসা পাওয়া কষ্টকর। তার
উপর আবার ব্যাচেলর। সেই অবস্থায় ফেনী জেলা পরিষদের ডাক বাংলোতে আমাকে একটি রুম বরাদ্দ দিলেন ফেনী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব আজিজ আহম্মদ চৌধুরী। ডাক বাংলো জেলা পরিষদ চত্বরে হওয়ায় তারপর থেকে নিয়মিতই তার সাথে দেখা হয়েছে কথা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানসহ ফেনীতে নানা জায়গায় তার সান্নিধ্যে আসার সুযোগ হয়েছে। বিশাল হৃদয়,
বলিষ্ঠ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, নীতি ও আদর্শে অটল এমন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বিরল। সকালে ঘুম
থেকে উঠেই সংবাদটি দেখলাম। অত্যন্ত সজ্জন, মিষ্টভাষী, বলিষ্ঠ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের অধিকারি
ফেনী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় পরিষদের সদস্য, বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ, ফেনী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব আজিজ আহম্মদ চৌধুরী গতরাতে ইন্তেকাল করেছেন।
ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
আল্লাহ এই সজ্জন মানুষটিকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুন। আমিন।
আবু জাহিদ আব্দুল্লাহ
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ফেনীর সাবেক কর্মকর্তা, ফেনী।
ফেনীবাসী আজ সৎ, নির্লোভ, নিরহঙ্কারী ও প্রকৃত এক ভাল মানুষ হারিয়েছে। আমি
হারিয়েছে এক অভিভাবক। তাঁর প্রস্থানে আমি পিতৃশোকে শোকাহত। সাধারণ মানুষের
প্রতি তাঁর ভালবাসা ছিল নিখাদ। তিনি সহজে মানুষকে আপন করে নিতেন। কোন মোহ, কোন
অন্ধকার তাঁকে স্পর্শ করতে পারেনি। তিনি ছিলেন সূর্যের মতো আলোকিত। তাঁর
সান্নিধ্যে গিয়ে অসংখ্য মানুষের জীবন ধন্য হয়েছে, সমৃদ্ধ হয়েছে। সর্বজন শ্রদ্ধেয়,
অসাম্প্রদায়িক চেতনা ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের এক সাহসী যোদ্ধা ফেনী জেলা আওয়ামী
লীগের সাবেক সভাপতি জেলা পরিষদের আমৃত্যু চেয়ারম্যান জনাব আজিজ আজিজ আহম্মদ
চৌধুরীকে হারিয়ে আমরা শোকাবিভূত। ওপারে ভাল থাকবেন আঙ্কেল। মহান সৃষ্টিকর্তা উনাকে
স্বর্গবাসী করুক, এ প্রার্থনা করি।
সমর কুমার দেবনাথ
সাধারণ সম্পাদক
সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, ফেনী।
সাধারণ সম্পাদক
আর্য সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, ফেনী।
আমাদের একজন প্রিয় শুভাকাঙ্খী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি জেলা পরিষদের সুযোগ্য চেয়ারম্যান, একজন সৎ ও সাদা মনের মানুষের প্রয়ানে আমরা শোকাভিভূত। মঙ্গলকান্দি হাই স্কুলের পক্ষ থেকে মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।
ইসমাইল হোসেন সিরাজী
সভাপতি, মঙ্গলকান্দি বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি।
বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ, সৎ, নির্লোভ ও নিরঅহঙ্কারী একজন মানুষকে হারালাম।
জেলার সর্বোচ্চ পদের একটিতে আসীন হয়েও কখনো অহঙ্কার দেখাতে দেখিনি মানুষটিকে।
যখনই কোন অনুষ্ঠানের জন্য হল বরাদ্দ দিতে আবেদন করেছি, সাথে সাথে বিনামূল্যে বরাদ্দ
দিয়েছেন। অতিথি হিসেবে থাকতে বলেছি, সাথে সাথে কথা দিয়ে দিতেন। উৎসাহ দিতেন
যেকোন সৃজনশীল কাজে।
প্রশংসা করতে পারতেন অসম্ভব রকমের।।
আমার সাথে যখনই দেখা হতো তখনই উপস্থাপনার প্রশংসা করতেন। একসময় উনি আমাদের
এলাকার চেয়ারম্যান ছিলেন, আমার বাবা উনার ক্লোজ বন্ধু ছিলেন এ গল্পটি করতেও ভুলতেননা।
কাছে গিয়ে প্রাণ খুলে গল্প বলার মতো মানুষ আজকাল খুবই কম। একটা পদ পেলে মানুষ চিনতে ভুলে যান যারা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আজিজ আহমেদ চৌধুরী তার সম্পূর্ণ বিপরীত
ছিলেন।
তাঁর মৃত্যতে গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করছি।
আল্লাহ এই নিরহংকারী ও মিশুক মানুষটিকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসীব করুন, আমিন।
সৈয়দ আশরাফুল হক আরমান
সভাপতি
আবৃত্তি একাডেমী, ফেনী।
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
- » বাংলাদেশ সম্মিলিত শিক্ষক সমাজ ফেনী জেলা আহবায়ক কমিটি গঠিত
- » ফেনী বন্ধুসভার বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ
- » আমার দেশ সম্পাদকের রত্নগর্ভা মাতা অধ্যাপিকা মাহমুদা বেগমের মাগফিরাত কামনায় ফেনীতে দোয়া
- » গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে ফেনীতে সাংবাদিকদের মানববন্ধন
- » ফেনীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাংবাদিকদের উপর হামলার গোপন পরিকল্পনা ফাঁস
- » জনতার অধিকার পার্টির চেয়ারম্যানের উপর হামলা, সংবাদ সম্মেলন
- » ফেনী পৌর বিএনপির সদস্য নবায়ন কর্মসূচি উদ্বোধন
- » ফেনীতে হেফাজতের দোয়া মাহফিলে আজিজুল হক ইসলামাবাদী- ‘আলেম সমাজ ঐক্যবদ্ধ থাকলে দেশে আর ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি হবে না’
- » ফেনীতে হাফেজ তৈয়ব রহ. স্মরণে দোয়ার মাহফিল
- » ছাত্র জনতার ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ফেনীতে বিএনপি’র বর্ণাঢ্য বিজয় মিছিল, সমাবেশ “গণহত্যার দ্রুত বিচার ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের দাবি”